-লক্ষীপুরের প্রতিনিধিঃ,
লক্ষীপুর জেলার রায়পুর উপজেলার হায়দারগঞ্জের গরুর ব্যবসায়ী মোঃ সালাউদ্দিন কে রাতের অন্ধকারে জলিল ঢালী ও সৌরভ এর নেতৃত্বে দোকানে ভিতরে আটক করে। আটক করে তার কাছ থেকে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে ব্যাপক মারধোর করে।
গত বৃহস্পতিবার রাত ৯ টার দিকে হায়দারগঞ্জ বাংলাবাজারে, বিকাশ ফ্লেক্সি লোডের ব্যবসায়ী সৌরভ এর মোবাইলের দোকানে ডুকিয়ে,পাওনা টাকা কেন্দ্র করে কসাই সালাউদ্দিনকে পিটিয়ে মারাত্মক আহত করেন একই এলাকার সৌরভ সর্দার জলিল,আব্দুর রব, খায়ের সহ ৭/৮ জন। হায়দারগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশের সহযোগিতা আহত সালাউদ্দিনকে রায়পুর সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানান, গরু বিক্রির পাওনা টাকাকে কেন্দ্র করে ঘটনাটি ঘটে। আহত সালাউদ্দিন গনমাধ্যামে জানান, সৌরভ সর্দার গংরা গতকাল আমাকে রাতে দোকানের সাটার বন্ধ করে বেদম মারধর করে এবং খালি স্টাম্পে জোরপূর্বক স্বাক্ষর রাখে পরে সেখান থেকে তুলে নিয়ে হ”ত্যার উদ্দ্যশে আমাকে মেঘনা নদীর পড়ে নিয়ে যায়,আমি চিৎকার দিলে এলাকাবাসী এগিয়ে আসলে তাহারা পালিয়ে যায়।সরেজমিনে গেলে ইউপি সদস্য হাসানুজ্জামান ও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক দোকানী ঘটনা সত্যতা নিশ্চিত করেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সৌরভ সর্দার বলেন, সালাউদ্দিন গরিব কৃষকের টাকা না দিয়ে পালিয়ে গেছে, গত দু’দিন আগে তাকে পেয়েছি এবং কৃষকের টাকা দিতে চাপ সৃস্টি করেছি,এই ব্যাপারে মেম্বারসহ একাধিক বৈঠক হয়েছে সেই কোনো অবস্থা কৃষকের পাওনা দিবে না বলে জানায় সেটা কেন্দ্র করে হাতাহাতি হয়,সেখান থেকে, আমি তাকে মেম্বার ফারুক সর্দারের কাছে নিয়ে যাই,মেম্বার সাথে যোগাযোগ করলে,ফারুকুজমান বলেন দূ’পক্ষের কেউই আমার কথা না শুনায় আমি চলেনা
তবে তাদের ৭ মাস আগের একটা টাকা লেনদেনর একটা স্টাম্প ছিলো
আমি স্টাম্প সৌরভকে দিয়ে দিই। হায়দরগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির
এএসআই এনায়েত জানান,উভয় পক্ষ আমার কাছে এসেছে আহতকে
চিকিৎসা নিতে বলি অভিযোগ পেলে বিষয়টি তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেয়া হবে । জানাযায় জলিল ঢালীর বিরুদ্ধে লক্ষীপুর ডিবি অফিসে একাধিক মামলা রয়েছে।
Leave a Reply