1. haimcharbarta2019@gmail.com : haimchar :
মেঘনার ভাঙনে বিলিন হচ্ছে ঈশানবালার বিরাট এলাকা - হাইমচর বার্তা
রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফরিদগঞ্জে বিদ্যুষ্পৃষ্টে হয়ে যুবকের মৃত্যু ফরিদগঞ্জ প্রেসক্লাব’র নয়া কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠিত ফরিদগঞ্জে কড়ৈতলী বাবুবাড়ির দিঘী নিয়ে যেন ধোঁয়াশা কাটছেই না। রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের ২য় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও অভিষেক অনুষ্ঠিত ফরিদগঞ্জে ছাত্রদলের উদ্যোগে বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় দোয়া জামালপুর সদর আসনে আলোচনায় জাপার নতুন মুখ আনোয়ার হোসেন ফরিদগঞ্জে মাদ্রাসা সুপারের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ মেলান্দহে মির্জা আজম এমপির জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের দোয়া ও মিলাদ মাহফিল দক্ষিণ আলগী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জয়দল আখন’র স্মরণে দোয়া ও মাহফিল অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ স্কাউটসের জাতীয় পর্যায়ের সমাজ উন্নয়ন অ্যাওয়ার্ড মূল্যায়ন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

মেঘনার ভাঙনে বিলিন হচ্ছে ঈশানবালার বিরাট এলাকা

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৭ এপ্রিল, ২০২২
  • ৬৬ Time View

হাইমচর প্রতিনিধিঃ

স্বাধীনতার পর থেকে মেঘনার ভাঙনে চাঁদপুর জেলা, বিগত ৫০ বছরেও ভাঙন রোধে রোধে স্হানীয় বাঁধ দেওয়া হয়নি, ফলে শুস্ক মৌসুমে মেঘনার ছোবলে নদী গর্ভে চলে যাচ্ছে , তার চেয়ে বেশি ভাঙনের শিকার হয় বর্ষা মৌসুমে,
প্রতিবছর ভাঙন রোধে সরকারি ভাবে কোটি কোটি টাকা বরাদ্দ করে, কোন রকম ভাবে জিও বেগে বালু ভরে কিনবা আংশিক সিসি ব্লক ফেলে জোরাতালি দিয়ে ঠেকানো হলেও তাহা আবার নদী গর্ভে চলে যেতে দেখা যায়।এতে করে সরকার যেমনি আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে , ঠিক তেমনি করে নদীর পারবাসি ভিটে মাটি হারিয়ে নিশ্বঃ হচ্ছে।

এদিকে চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলার ৪ নং নীলকমল ইউনিয়ন পরিষদের আওতাধীন ঈশানবালার চর অঞ্চল মেঘনার ভাঙনে মানচিএ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে, চলতি শুস্ক মৌসুমে কয়েক কিলো মিটার কৃষি জমি মেঘনার বুকে তলিয়ে গেছে, এতে করে কৃষকদের কয়েক হেক্টর কৃষি জমি চলে যাওয়ায়, কৃষকরা কৃষি ফলাতে পারছে না বলে তারা জানান,
কৃষকরা আরো জানান আমাদের পৈতৃক সম্পর্ত্বিতে আমরা কৃষি কাজ করে ফসল ফলিয়ে জীবিকা অর্জন করি, অথচ স্হানীয় বাঁধের কারনে প্রতি বছরই রাক্ষসী মেঘনার ভাঙন কবলে আমরা ভিটে হারা হয়, তার সাথে কর্মহীন হয়ে পরি। বার বার সরকারি ভাবে পদক্ষেপ নেওয়া হলেও বিগত ৩০ বছরেও তাহা বাস্তবাহিত হয়নি, যার কারনে অনেক মানুষ আজ অনেএে চলে গেছে, কমে গেছে জনসংখ্যা।

এদিকে ঈশানবালার ব্যবসায়ি সহ এলাকা বাসি আমাদের জানান, আমরা ছোট থেকে দেখে আসছি মেঘনার ভাঙন, আমাদের বাব দাদা কালের বহু সম্পদ মেঘনার বুুকে তলিয়ে গেছে, কিন্তু কখনো ফিরে পাই না ওই সব সম্পদ, তাছারা পুরনো বাজার টি মেঘনার মাঝ নদীতে, বিগত ২৫ বছরে মেঘনার ভাঙন কবলে পরে ঈশানবালা বাজার আজ চতুর্থ বাজারে পরিণত হযেছে, বিগত বছরে একে একে তৈরিকৃত মোট ৩ টি বাজার নদি গর্ভে বিলীন হযেছে, বর্তামানে যেই বাজার টি করা হয়েছে তাহা চতুর্থ বাজার, এই বাজারে শ্বতাধিক দোকনাপাট রযেছে, স্হানীয় মানুষ ব্যবসা করে পরিবার পরিজন নিয়ে দিনাতিপাত করে আসছে, চলতি বছর যদি বাঁধের কোন ব্যবস্হা না করা হয়, হয়ত আগামি বছর নদিটি বাজারে এসে মিলিত হবে। এ বাজারে ৪ নং নীলকমল ইউনিয়ন পরিষদ সহ রযেছে পুলিশ ফাঁড়ি, ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এসব প্রতিষ্ঠানের কারনে আইনের নিরাপত্বা, নাগরিক সেবা সহ শিক্ষার আলোর প্রদীপ, মেঘনার ভাঙন দীর্গ হলে এসব সেবা থেকে ইউনিয়ন বাসি বঞ্চিত হবে বলে তারা জানান,আর তাই ৪নং নীলকমল ইউনিয়ন মেঘনার ভাঙন থেকে রক্ষা করতে শিক্ষামন্ত্রী সহ চাঁদপুুরের জেলা প্রশাসক অতবি জরুড়ি ব্যবস্হা গ্রহন করে ভাঙন এলাকায় সি সি ব্লক দিয়ে বাঁধের ব্যবস্হা করার জর্ন জোর দাবি জানান এলাকাবাসি সহ ইউনিয়ন বাসি।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও
© স্বর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। এই ওয়েবসাইটের লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Theme Customized By BreakingNews